নবম-দশম শ্রেণির পল্লিজননী অধ্যায়ের সকল তথ্য ও MCQ প্রশ্নোত্তর পিডিএফ Download
SSC Bangla 1st Paper MCQ Question With Answer
এখানের সবগুলো প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ আকারে নিচে দেওয়া লিংক থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।
লেখক পরিচিতি
জসীমউদ্দীন ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। কবি তাঁর কবিতায় বাংলাদেশের পল্লিপ্রকৃতি ও মানুষের সহজ স্বাভাবিক রূপটি তুলে ধরেছেন। পল্লির মাটি ও মানুষের জীবনচিত্র তাঁর কবিতায় নতুন মাত্রা পেয়েছে। পল্লির মানুষের আশা-স্বপ্ন-আনন্দ-বেদনা ও বিরহ-মিলনের এমন আবেগ-মধুর চিত্র আর কোনো কবির কাব্যে খুঁজে পাওয়া ভার। এ কারণে তিনি ‘পল্লিকবি’ নামে খ্যাত। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি কিছুকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। পরে সরকারি তথ্য ও প্রচার বিভাগে উচ্চপদে যোগদান করেন। ছাত্রজীবনেই তার কবিপ্রতিভার বিকাশ ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালেই তাঁর রচিত ‘কবর’ কবিতাটি প্রবেশিকা বাংলা সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়। জসীমউদ্দীনের উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে নকসী কাঁথার মাঠ, সোজন বাদিয়ার ঘাট, রাখালী, বালুচর, হাসু, এক পয়সার বাঁশি, মাটির কান্না ইত্যাদি। তাঁর নকসী কাঁথার মাঠ কাব্য বিভিন্ন বিদেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। চলে মুসাফির তাঁর ভ্রমণকাহিনি। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সম্মানসূচক ডিলিট ডিগ্রি প্রদান করে। এছাড়া সাহিত্য-সাধনার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদক লাভ করেন। ১৯৭৬ সালের ১৪ই মার্চ কবি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
জসীমউদ্দীন ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। কবি তাঁর কবিতায় বাংলাদেশের পল্লিপ্রকৃতি ও মানুষের সহজ স্বাভাবিক রূপটি তুলে ধরেছেন। পল্লির মাটি ও মানুষের জীবনচিত্র তাঁর কবিতায় নতুন মাত্রা পেয়েছে। পল্লির মানুষের আশা-স্বপ্ন-আনন্দ-বেদনা ও বিরহ-মিলনের এমন আবেগ-মধুর চিত্র আর কোনো কবির কাব্যে খুঁজে পাওয়া ভার। এ কারণে তিনি ‘পল্লিকবি’ নামে খ্যাত। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি কিছুকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। পরে সরকারি তথ্য ও প্রচার বিভাগে উচ্চপদে যোগদান করেন। ছাত্রজীবনেই তার কবিপ্রতিভার বিকাশ ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালেই তাঁর রচিত ‘কবর’ কবিতাটি প্রবেশিকা বাংলা সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়। জসীমউদ্দীনের উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে নকসী কাঁথার মাঠ, সোজন বাদিয়ার ঘাট, রাখালী, বালুচর, হাসু, এক পয়সার বাঁশি, মাটির কান্না ইত্যাদি। তাঁর নকসী কাঁথার মাঠ কাব্য বিভিন্ন বিদেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। চলে মুসাফির তাঁর ভ্রমণকাহিনি। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সম্মানসূচক ডিলিট ডিগ্রি প্রদান করে। এছাড়া সাহিত্য-সাধনার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদক লাভ করেন। ১৯৭৬ সালের ১৪ই মার্চ কবি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
রাত থমথম স্তব্ধ নিঝুম, ঘোর ঘোর আন্ধার
রাত থমথম স্তব্ধ নিঝুম, ঘোর ঘোর আন্ধার
নিশ্বাস ফেলি তাও শোনা যায় নাই কোথা সাড়া কার।
রুগ্ণ ছেলের শিয়রে বসিয়া একেলা জাগিছে মাতা
করুণ চাহনি ঘুম ঘুম যেন ঢুলিছে চোখের পাতা।
শিয়রের কাছে নিবু নিবু দীপ ঘুরিয়া ঘুরিয়া জ্বলে
তারি সাথে সাথে বিরহী মায়ের একেলা পরান দোলে।
ভনভন ভন জমাট বেঁধেছে বুনো মশকের গান
ভনভন ভন জমাট বেঁধেছে বুনো মশকের গান
এঁদো ডোবা হতে বহিছে কঠোর পচান পাতার ঘ্রাণ।
ছোট কুঁড়েঘর, বেড়ার ফাঁকেতে আসিছে শীতের বায়ু
শিয়রে বসিয়া মনে মনে মাতা গণিছে ছেলের আয়ু।
ছেলে কয়, ‘মারে, কত রাত আছে, কখন সকাল হবে
ভালো যে লাগে না, এমনি করিয়া কেবা শুয়ে থাকে কবে।’
মা কয়, ‘বাছারে! চুপটি করিয়া ঘুমোত একটি বার’
মা কয়, ‘বাছারে! চুপটি করিয়া ঘুমোত একটি বার’
ছেলে রেগে কয়, ‘ঘুম যে আসে না কি করিব আমি তার।’
পাণ্ডুর গালে চুমো খায় মাতা। সারা গায়ে দেয় হাত
পারে যদি বুকে যত স্নেহ আছে ঢেলে দেয় তারি সাথ।
নামাজের ঘরে মোমবাতি মানে, দরগায় মানে দান
ছেলেরে তাহার ভালো করে দাও কাঁদে জননীর প্রাণ।
ভালো করে দাও আল্লা রসুল ভালো করে দাও পীর
কহিতে কহিতে মুখখানি ভাসে বহিয়া নয়ন নীর!
বাঁশবনে বসি ডাকে কানাকুয়ো, রাতের আঁধার ঠেলি
বাঁশবনে বসি ডাকে কানাকুয়ো, রাতের আঁধার ঠেলি
বাদুড় পাখার বাতাসেতে পড়ে সুপারির বন হেলি।
চলে বুনো পথে জোনাকি মেয়েরা কুয়াশা কাফন ধরি
দুঃ ছাই! কিবা শঙ্কায় মার পরান উঠিছে ভরি।
যে কথা ভাবিতে পরাণ শিহরে তাই ভাসে হিয়া কোণে
বালাই বালাই, ভালো হবে যাদু মনে মনে জাল বোনে।
ছেলে কয়, ‘মাগো, পায়ে পড়ি বল ভালো যদি হই কাল
ছেলে কয়, ‘মাগো, পায়ে পড়ি বল ভালো যদি হই কাল
করিমের সাথে খেলিবারে গেলে দিবে নাত তুমি গাল।
আচ্ছা মা বলো, এমন হয় না রহিম চাচার ঝাড়া
এখনি আমারে এত রোগ হতে করিতে পারেত খাড়া?’
মা কেবল বসি রুগ্ণ ছেলের মুখ পানে আঁখি মেলে
ভাসা ভাসা তার যত কথা যেন সারা প্রাণ দিয়ে গেলে।
‘শোন মা, আমার লাটাই কিন্তু রাখিও যতন করে
‘শোন মা, আমার লাটাই কিন্তু রাখিও যতন করে
রাখিও ঢ্যাঁপের মোয়া বেঁধে তুমি সাতনরি সিকা ভরে।
খেজুরে গুড়ের নয়া পাটালিতে হুড়ুমের কোলা ভরে।
ফুলঝুরি সিকা সাজাইয়া রেখো আমার সমুখ পরে।’
ছেলে চুপ করে, মাও ধীরে ধীরে মাথায় বুলায় হাত
বাহিরেতে নাচে জোনাকি আলোয় থমথম কাল রাত।
রুগ্ণ ছেলের শিয়রে বসিয়া কত কথা পড়ে মনে
রুগ্ণ ছেলের শিয়রে বসিয়া কত কথা পড়ে মনে
কোন দিন সে যে মায়েরে না বলে গিয়াছিল দূর বনে।
সাঁঝ হয়ে গেল তবু আসে নাকো, আই চাই মার প্রাণ
হঠাৎ শুনিল আসিতেছে ছেলে হর্ষে করিয়া গান।
এক কোঁচ ভরা বেথুল তাহার ঝামুর ঝুমুর বাজে
ওরে মুখপোড়া কোথা গিয়াছিলি এমনি এ কালি সাঁঝে।
কত কথা আজ মনে পড়ে তার, গরিবের ঘর তার
কত কথা আজ মনে পড়ে তার, গরিবের ঘর তার
ছোটখাট কত বায়না ছেলের পারে নাই মিটাবার।
আড়ের দিনে পুতুল কিনিতে পয়সা জোটেনি তাই
বলেছে আমরা, মোসলমানের আড়ং দেখিতে নাই।
করিম সে গেল? আজিজ চলিল? এমনি প্রশ্নমালা
উত্তর দিতে দুখিনী মায়ের দ্বিগুণ বাড়িত জ্বালা।
আজও রোগে তার পথ্য জোটেনি, ওষুধ হয়নি আনা
আজও রোগে তার পথ্য জোটেনি, ওষুধ হয়নি আনা
ঝড়ে কাঁপে যেন নীড়ের পাখিটি জড়ায়ে মায়ের ডানা।
ঘরের চালেতে হুতুম ডাকিছে, অকল্যাণ এ সুর
মরণের দূত এলো বুঝি হায় হাঁকে মায়, দূর-দূর।
পচা ডোবা হতে বিরহিনী ডাক ডাকিতেছে ঝুরি’ ঝুরি’
কৃষাণ ছেলেরা কালকে তাহার বাচ্চা করেছে চুরি।
ফেরে ভনভন মশা দলে দলে, বুড়ো পাতা ঝরে বনে
ফেরে ভনভন মশা দলে দলে, বুড়ো পাতা ঝরে বনে
ফোঁটায় ফোঁটায় পাতাচোঁয়া জল ঝরিছে তাহার সনে।
রুগ্ণ ছেলের শিয়রে বসিয়া একেলা জাগিছে মাতা
সম্মুখে তার ঘোর কুজ্ঝটি মহাকাল রাত পাতা।
পার্শ্বে জ্বলিয়া মাটির প্রদীপ বাতাসে জমায় খেল
আঁধারের সাথে যুঝিয়া তাহার ফুরায়ে এসেছে তেল।
পচাঁন – পঁচে গেছে এমন; নামাজের ঘরে মোমবাতি মানে – নামাজের ঘর হলো মসজিদ,
পচাঁন – পঁচে গেছে এমন; নামাজের ঘরে মোমবাতি মানে – নামাজের ঘর হলো মসজিদ, মোমবাতি মানে অর্থ হলো মোমবাতি দেওয়ার মানত করা। কোনো অসুখ-বিসুখ বা বিপদ-আপদ হলে এ দেশের মানুষ তা থেকে উদ্ধার পাওয়ার অভিপ্রায়ে এক ধরনের মানত করে। ‘নামাজের ঘরে মোমবাতি মানে’ অর্থ হলো মসজিদে মোমবাতি দেওয়ার প্রতিজ্ঞা বা মানত করা। নয়ন নীর – নয়ন হলো চোখ, নীর হলো পানি, নয়নের নীর হলো চোখের পানি। রহিম চাচার ঝাড়া – আমাদের দেশে রোগ-বালাই থেকে মুক্তি লাভের জন্য পানি পড়া, ঝাড়-ফোকের প্রচলন আছে। নানা ধরনের অসুখে অনেকে পানি পড়ে তা রুগীকে খেতে দেয়, রোগ থেকে মুক্তি লাভের উদ্দেশে। ‘রহিম চাচার ঝাড়া’ মানে হলো রহিম চাচার সেই রকম একটি চিকিৎসা পদ্ধতি, যাতে ‘রহিম চাচা’ রুগী ছেলেটিকে ফুঁ দিয়ে সুস্থ করে তুলবে। আড়ের দিনে – আড়ং হলো হাট বা বাজার বা মেলা। আড়ের দিনে মানে হলো মেলার দিনে বা হাটের দিনে বা বাজারের দিনে।
‘পল্লিজননী’ কবিতাটি কবি জসীমউদদীনের ‘রাখালী’ কাব্যগ্রন্থ থেকে নেয়া হয়েছে।
‘পল্লিজননী’ কবিতাটি কবি জসীমউদদীনের ‘রাখালী’ কাব্যগ্রন্থ থেকে নেয়া হয়েছে।
মায়ের মতো মমতাময়ী আর কেউ নাই। রুগ্ণ ছেলের শিয়রে বসে রাতজাগা এক মায়ের মনঃকষ্ট, ছেলের চঞ্চলতা স্মরণ আর দারিদ্র্যের কারণে তাকে প্রয়োজনীয় খাদ্য ও আনন্দ আয়োজন করতে না পারার ব্যর্থতা ইত্যাদি এই কবিতায় উল্লেখ করা হয়েছে। পুত্রের শিয়রে নিবু নিবু প্রদীপ, চারিদিকে মশার অত্যাচার, বেড়ার ফাঁক দিয়ে আসে রাতের শীত। রুগ্ণ ছেলের ঘুম স্বাভাবিকভাবেই আসে না। মা ছেলেকে আদর করে, তার রোগ ভালো করে দেবার জন্য দরগায় মানত করে। দুরন্ত ছেলে ভালো হয়েই খেলতে যাবে এবং তখন মা তাকে কিচ্ছু বলতে পারবে না। এমন অঙ্গীকার সে মায়ের কাছ থেকে আদায় করে নেয়। আবদারমুখো ছেলের দিকে চেয়ে গ্রামীণ মায়ের মনে অনেক কথা জাগে। তার সামর্থ্য নাই বলে রুগির ওষুধ, পথ্য কিছুই জোটাতে পারেনি। রুগ্ণ পরিবেশে রুগি সামনে নিয়ে এক পল্লিমায়ের মনে ছেলেহারানোর শঙ্কা জেগে ওঠে।
লেখক পরিচিতি
জসীমউদ্দীন ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। কবি তাঁর কবিতায় বাংলাদেশের পল্লিপ্রকৃতি ও মানুষের সহজ স্বাভাবিক রূপটি তুলে ধরেছেন। পল্লির মাটি ও মানুষের জীবনচিত্র তাঁর কবিতায় নতুন মাত্রা পেয়েছে। পল্লির মানুষের আশা-স্বপ্ন-আনন্দ-বেদনা ও বিরহ-মিলনের এমন আবেগ-মধুর চিত্র আর কোনো কবির কাব্যে খুঁজে পাওয়া ভার। এ কারণে তিনি ‘পল্লিকবি’ নামে খ্যাত। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি কিছুকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। পরে সরকারি তথ্য ও প্রচার বিভাগে উচ্চপদে যোগদান করেন। ছাত্রজীবনেই তার কবিপ্রতিভার বিকাশ ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালেই তাঁর রচিত ‘কবর’ কবিতাটি প্রবেশিকা বাংলা সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়। জসীমউদ্দীনের উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে নকসী কাঁথার মাঠ, সোজন বাদিয়ার ঘাট, রাখালী, বালুচর, হাসু, এক পয়সার বাঁশি, মাটির কান্না ইত্যাদি। তাঁর নকসী কাঁথার মাঠ কাব্য বিভিন্ন বিদেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। চলে মুসাফির তাঁর ভ্রমণকাহিনী। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সম্মানসূচক ডিলিট ডিগ্রি প্রদান করে। এছাড়া সাহিত্য-সাধনার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদক লাভ করেন। ১৯৭৬ সালের ১৪ই মার্চ কবি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
‘পল্লিজননী’ অধ্যায়ের সকল বহুনির্বাচনী সাজেশন
১. কুয়াশা কাফন ধরে কারা চলে?
ক) বাদুড়
খ) হুতুম
গ) মশক
ঘ) জোনাকি
সঠিক উত্তর: (ঘ)
২. পাতা-চোঁয়া জল কীভাবে পড়ছে?
ক) টপ টপ করে
খ) ফোঁটায় ফোঁটায়
গ) ঝর ঝর করে
ঘ) দর দর করে
সঠিক উত্তর: (খ)
৩. ‘পল্লিজননী’ কবিতায় কয়টি পাখির নাম আছে?
ক) ২টি
খ) ৩টি
গ) ৪টি
ঘ) ৫টি
সঠিক উত্তর: (ক)
৪. অসুস্থ খোকা মাকে তার কোন জিনিসটার বিশেষ যত্ন নিতে বলেছে?
ক) ঘুড়ি
খ) ব্যাট-বল
গ) লাটাই
ঘ) মাছ ধরার ছিপ
সঠিক উত্তর: (গ)
৫. ‘পল্লিজননী’ কবিতায় ‘মহাকাল’ অর্থে তুমি কী বোঝ?
ক) মহা+কাল
খ) মহা যে কাল
গ) অন্ধকার রাত
ঘ) দুঃসময়
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৬. ‘আঁধারের সাথে যুঝিয়া তাহার ফুরায়ে এসেছে তেল।’ – এটা হলো –
ক) উপমা
খ) চিত্রকল্প
গ) দৃষ্টান্ত
ঘ) অনুষঙ্গ
সঠিক উত্তর: (ক)
৭. জসীমউদদীনের কবিতার বিষয়বস্তু –
ক) পল্লির প্রকৃতি ও মানুষের জীবন
খ) সাধারণ মানুষের জীবন
গ) নাগরিক জীবনের সুখ-দুঃখ
ঘ) পল্লির প্রকৃতি ও নিসর্গ
সঠিক উত্তর: (ক)
৮. ‘পল্লিজননী’ কবিতায় পচান পাতার ঘ্রাণ কেমন?
ক) দুর্গন্ধযুক্ত
খ) সোনা গন্ধময়
গ) অত্যন্ত দুর্গন্ধময়
ঘ) দম বন্ধ হওয়া ভ্যাপসা
সঠিক উত্তর: (গ)
৯. জসীমউদদীনের মৃত্যু তারিখ কোনটি?
ক) ১৪ই মার্চ, ১৯৭৬
খ) ১৫ই ফেব্রুয়ারী, ১৯৭৭
গ) ১৯শে এপ্রিল, ১৯৭৮
ঘ) ৩০শে জুন, ১৯৮০
সঠিক উত্তর: (ক)
১০. ‘পান্ডুর’ কথাটির সমার্থক কোনটি?
ক) পাংশু
খ) কালচে
গ) লালচে
ঘ) হলদে
সঠিক উত্তর: (ক)
১১. জসীমউদদীন রচিত ভ্রমণকাহিনী কোনটি?
ক) হাসু
খ) সোজন বাদিয়ার ঘাট
গ) চলে মুসাফির
ঘ) মাটির কান্না
সঠিক উত্তর: (গ)
১২. আজিম চড়কের মেলায় যেতে চায়। মা বলেন, ওখানে যেতে নেই। ওখানে গেলে পাপ হয়। আজিমের মা কার সঙ্গে তুলনীয়?
ক) ‘পল্লিজননী’র মায়ের সঙ্গে
খ) গ্রামবাংলার মায়ের সঙ্গে
গ) কোনো এক মায়ের সঙ্গে
ঘ) শহুরে এক মায়ের সঙ্গে
সঠিক উত্তর: (ক)
১৩. ‘পল্লিজননী’ কবিতায় কিসের আলোয় কাল রাত নাচে?
ক) চাঁদের
খ) দীপের
গ) জোনাকির
ঘ) তারার
সঠিক উত্তর: (খ)
১৪. ‘যে কথা ভাবিতে পরাণ শিহরে তাই ভাসে হিয়া কোণে।’ এখানে যে কথার প্রসঙ্গে বলা হয়েছে –
ক) ছেলের আরোগ্যের কথা
খ) ছেলের অসুস্থতার কথা
গ) ছেলের মৃত্যুর ক্ষুধা
ঘ) ছেলের দুরন্তপনার কথা
সঠিক উত্তর: (গ)
১৫. ঘরের চালে কী ডাকছে?
ক) পেঁচা
খ) কা
গ) কোকিল
ঘ) হুতুম
সঠিক উত্তর: (ঘ)
১৬. ‘পল্লিজননী’ কবিতায় ‘বায়না’ কথাটি যে অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে –
i. অগ্রিম প্রদেয়
ii. চাওয়া
iii. আবদার
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (খ)
১৭. রহিম চাচা কী জানে?
ক) তাবিজ-কবজ
খ) ডাক্তারি
গ) কবিরাজি
ঘ) ঝাড়ফুঁক
সঠিক উত্তর: (ঘ)
১৮. নয়ন নীর কী?
ক) নয়ন নামের ছেলের বাসা
খ) নয়ন নামের ছেলের পানি
গ) চোখের পানি
ঘ) রুগ্ন ছেলেটির নাম
সঠিক উত্তর: (গ)
১৯. মা দরগায় দান মানত করেন, কারণ তাঁর বিশ্বাস –
i. দরগাবাসীর দোয়ায় ছেলে সুস্থ হবে
ii. দরগাবাসীর চিকিৎসা করে ছেলেকে ভালো করে দেবে
iii. দরগাবাসীর কুদরতে ছেলে ভাল হয়ে যাবে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (গ)
২০. বেড়ার ফাঁক দিয়ে কী আসে?
ক) চোর
খ) বুনো জন্তু
গ) দখিনা হাওয়া
ঘ) শীতের বায়ু
সঠিক উত্তর: (ঘ)
২১. কে বিরহিণী পাখির বাচ্চা চুরি করেছে?
ক) রুগ্ন ছেলে
খ) করিম
গ) আজিজ
ঘ) কৃষাণ ছেলেরা
সঠিক উত্তর: (ঘ)
২২. ‘জোনাকি’ শব্দটি ‘পল্লিজননী’ কবিতায় ক’বার ব্যবহার করা হয়েছে?
ক) একবার
খ) দুবার
গ) তিনবার
ঘ) চারবার
সঠিক উত্তর: (খ)
২৩. রুগ্ন ছেলে কার পায়ে পড়ে?
ক) বাবার
খ) মায়ের
গ) বড় বোনের
ঘ) রহিম চাচার
সঠিক উত্তর: (খ)
২৪. মা ছেলেকে ‘মুখপোড়া’ সম্বোধন করেছেন কীভাবে?
ক) আদর করে
খ) রাগ করে
গ) গালি দিয়ে
ঘ) বিরক্ত হয়ে
সঠিক উত্তর: (ক)
২৫. ‘কোঁচ’ কাকে বলে?
ক) ছোট্ট কাপড়ের থলে
খ) কোমরে লুঙ্গির ভাঁজ
গ) ছোট্ট বেতের ডালা
ঘ) ঘোর সন্ধ্যাবেলা
সঠিক উত্তর: (খ)
২৬. ‘ঘরের চালেতে হুতুম ডাকিছে, অকল্যাণ এ সুর।’ এখানে প্রকাশ পেয়েছে মায়ের –
i. অজ্ঞতা
ii. কুসংস্কার
iii. অশিক্ষা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (ঘ)
২৭. ‘বিরহী মায়ের একেলা পরান দোলে’ শীর্ষক বাক্যে ফুটে উঠেছে –
ক) রুগ্ন ছেলের আকুতি
খ) স্বজন হারানোর হাহাকার
গ) স্নেহময়ী মায়ের পুত্র হারানোর শঙ্কা
ঘ) রুগ্ন ছেলের সুস্থ অবস্থার স্মৃতি
সঠিক উত্তর: (গ)
২৮. অধ্যাপনা ছেড়ে দিয়ে জসীমউদদীন যোগদান করেন –
ক) সরকারি তথ্য ও প্রচার বিভাগে
খ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে
গ) বাংলা একাডেমীতে
ঘ) বাংলাদেশ বেতারে
সঠিক উত্তর: (ক)
২৯. ভন্ ভন্ করা মশাগুলো কেমন?
ক) বুনো
খ) হিংস্র
গ) পালিত
ঘ) রুগ্ন প্রকৃতির
সঠিক উত্তর: (ক)
৩০. ‘পল্লিজননী’ কবিতায় কয়টি পাখির নাম রয়েছে?
ক) চারটি
খ) পাঁচটি
গ) ছয়টি
ঘ) সাতটি
সঠিক উত্তর: (ক)
এছাড়া ও এই অধ্যায়ের আরো অনেকগুলো MCQ সাজেশন পেতে নিচের পিডিএফ ফাইল টি ডাউনলোড করে নিন
PDF File Download From Here
? সাইজঃ- 213 KB
? পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ 7
Download From Google Drive
Download
Direct Download
Download