নবম-দশম শ্রেণির মানুষ অধ্যায়ের সকল তথ্য ও MCQ প্রশ্নোত্তর পিডিএফ Download
SSC Bangla 1st Paper MCQ Question With Answer
এখানের সবগুলো প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ আকারে নিচে দেওয়া লিংক থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।
লেখক পরিচিতি
কাজী নজরুল ইসলাম ১১ই জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ সনে (২৫শে মে ১৮৯৯) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ছেলেবেলায় তিনি লেটো গানের দলে যোগ দেন। পরে বর্ধমানে ও ময়মনসিংহের ত্রিশাল থানার দরিরামপুর হাই স্কুলে লেখাপড়া করেন। ১৯১৪ সালে তিনি সেনাবাহিনীর বাঙালি পল্টনে যোগ দিয়ে করাচি যান। সেখানেই তাঁর সাহিত্য জীবনের সূচনা ঘটে। তাঁর লেখায় তিনি সামাজিক অবিচার ও পরাধীনতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন। এজন্য তাঁকে ‘বিদ্রোহী কবি’ বলা হয়। বাংলা সাহিত্য জগতে তাঁর আবির্ভাব এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন করে। কবিতা, উপন্যাস, নাটক, ছোটগল্প, প্রবন্ধ ইত্যাদি সাহিত্যের সকল শাখায় তিনি প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি গজল, খেয়াল ও রাগপ্রধান গান রচনা করে খ্যাতি অর্জন করেন। আরবি-ফরাসি শব্দের সার্থক ব্যবহার তাঁর কবিতাকে বিশিষ্টতা দান করেছে। মাত্র চল্লিশ বছর বয়সে কবি দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হয়ে বাকশক্তি হারিয়ে ফেলেন। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর অসুস্থ কবিকে ঢাকায় আনা হয় এবং পরে তাঁকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়। তাঁকে স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় কবির মর্যাদায় ভূষিত করা হয়। তাঁর অসাধারণ সাহিত্য কৃতীর জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সম্মানসূচক ডিলিট উপাধি প্রদান করে। তাঁর রচিত কাব্যগুলোর মধ্যে অগ্নিবীণা, বিষের বাঁশি, ছায়ানট, প্রলয়শিখা, চক্রবাক, সিন্ধুহিন্দোল বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ব্যথার দান, রিক্তের বেদন, শিউলিমালা, মৃত্যুক্ষুধা, কুহেলিকা ইত্যাদি তাঁর রচিত গল্প ও উপন্যাস। যুগবাণী, দুর্দিনের যাত্রী ও রাজবন্দীর জবানবন্দী তাঁর উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধ গ্রন্থ। ২৯শে আগস্ট ১৯৭৬ সালে কবি ঢাকায় শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদসংলগ্ন প্রাঙ্গণে তাঁকে পরিপূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়।
কাজী নজরুল ইসলাম ১১ই জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ সনে (২৫শে মে ১৮৯৯) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ছেলেবেলায় তিনি লেটো গানের দলে যোগ দেন। পরে বর্ধমানে ও ময়মনসিংহের ত্রিশাল থানার দরিরামপুর হাই স্কুলে লেখাপড়া করেন। ১৯১৪ সালে তিনি সেনাবাহিনীর বাঙালি পল্টনে যোগ দিয়ে করাচি যান। সেখানেই তাঁর সাহিত্য জীবনের সূচনা ঘটে। তাঁর লেখায় তিনি সামাজিক অবিচার ও পরাধীনতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন। এজন্য তাঁকে ‘বিদ্রোহী কবি’ বলা হয়। বাংলা সাহিত্য জগতে তাঁর আবির্ভাব এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন করে। কবিতা, উপন্যাস, নাটক, ছোটগল্প, প্রবন্ধ ইত্যাদি সাহিত্যের সকল শাখায় তিনি প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি গজল, খেয়াল ও রাগপ্রধান গান রচনা করে খ্যাতি অর্জন করেন। আরবি-ফরাসি শব্দের সার্থক ব্যবহার তাঁর কবিতাকে বিশিষ্টতা দান করেছে। মাত্র চল্লিশ বছর বয়সে কবি দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হয়ে বাকশক্তি হারিয়ে ফেলেন। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর অসুস্থ কবিকে ঢাকায় আনা হয় এবং পরে তাঁকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়। তাঁকে স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় কবির মর্যাদায় ভূষিত করা হয়। তাঁর অসাধারণ সাহিত্য কৃতীর জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সম্মানসূচক ডিলিট উপাধি প্রদান করে। তাঁর রচিত কাব্যগুলোর মধ্যে অগ্নিবীণা, বিষের বাঁশি, ছায়ানট, প্রলয়শিখা, চক্রবাক, সিন্ধুহিন্দোল বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ব্যথার দান, রিক্তের বেদন, শিউলিমালা, মৃত্যুক্ষুধা, কুহেলিকা ইত্যাদি তাঁর রচিত গল্প ও উপন্যাস। যুগবাণী, দুর্দিনের যাত্রী ও রাজবন্দীর জবানবন্দী তাঁর উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধ গ্রন্থ। ২৯শে আগস্ট ১৯৭৬ সালে কবি ঢাকায় শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদসংলগ্ন প্রাঙ্গণে তাঁকে পরিপূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়।
গাহি সাম্যের গান-
গাহি সাম্যের গান-
মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই নহে কিছু মহীয়ান
নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ অভেদ ধর্মজাতি
সব দেশে সব কালে ঘরে ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।
পূজারী, দুয়ার খোলো
ক্ষুধার ঠাকুর দাঁড়ায়ে দুয়ারে পূজার সময় হলো!
স্বপন দেখিয়া আকুল পূজারী খুলিল ভজনালয়
স্বপন দেখিয়া আকুল পূজারী খুলিল ভজনালয়
দেবতার বরে আজ রাজা-টাজা হয়ে যাবে নিশ্চয়!
জীর্ণ-বস্ত্র শীর্ণ-গাত্র, ক্ষুধায় কণ্ঠ ক্ষীণ-
ডাকিল পান্থ, ‘দ্বার খোলো বাবা, খাইনি তো সাত দিন!’
সহসা বন্ধ হলো মন্দির ভুখারি ফিরিয়া চলে
তিমিররাত্রি পথ জুড়ে তার ক্ষুধার মানিক জ্বলে!
ভুখারি ফুকারি’ কয়,
ভুখারি ফুকারি’ কয়,
‘ঐ মন্দির পূজারীর, হায় দেবতা, তোমার নয়!’
মসজিদে কাল শিরনি আছিল-অঢেল গোস্ত-রুটি
বাঁচিয়া গিয়াছে, মোল্লা সাহেব হেসে তাই কুটিকুটি
এমন সময় এলো মুসাফির গায়ে আজারির চিন
বলে, ‘বাবা, আমি ভুখা ফাঁকা আছি আজ নিয়ে সাত দিন!’
তেরিয়া হইয়া হাঁকিল মোল্লা -‘ভ্যালা হলো দেখি লেঠা
তেরিয়া হইয়া হাঁকিল মোল্লা -‘ভ্যালা হলো দেখি লেঠা
ভুখা আছ মর গো-ভাগাড়ে গিয়ে! নামাজ পড়িস বেটা?’
ভুখারি কহিল, ‘না বাবা!’ মোল্লা হাঁকিল-তা হলে শালা
সোজা পথ দেখ! গোস্ত-রুটি নিয়া মসজিদে দিলো তালা।
ভুখারি ফিরিয়া চলে চলিতে চলিতে বলে-
ভুখারি ফিরিয়া চলে
চলিতে চলিতে বলে-
‘আশিটা বছর কেটে গেল, আমি ডাকিনি তোমায় কভু
আমার ক্ষুধার অন্ন তা বলে বন্ধ করনি প্রভু।
তব মসজিদ মন্দিরে প্রভু নাই মানুষের দাবি।
মোল্লা পুরুত লাগায়েছে তার সকল দুয়ারে চাবি!’
কোথা চেঙ্গিস, গজনি মামুদ, কোথায় কালাপাহাড়?
কোথা চেঙ্গিস, গজনি মামুদ, কোথায় কালাপাহাড়?
ভেঙে ফেল ঐ ভজনালয়ের যত তালা-দেওয়া দ্বার!
খোদার ঘরে কে কপাট লাগায়, কে দেয় সেখানে তালা?
সব দ্বার এর খোলা রবে, চালা হাতুড়ি শাবল চালা!
হায় রে ভজনালয়
তোমার মিনারে চড়িয়া ভণ্ড গাহে স্বার্থের জয়!
সাম্য – সমতা; মহীয়ান- অতি মহান, ঠাকুর – দেবতা; ক্ষুধার ঠাকুর – ক্ষুধার্ত
সাম্য – সমতা; মহীয়ান- অতি মহান, ঠাকুর – দেবতা; ক্ষুধার ঠাকুর – ক্ষুধার্ত মানুষকে দেবতাজ্ঞান করা হয়েছে। যেমন ‘অতিথি নারায়ণ’; বর – আশীর্বাদ। কারো কাছ থেকে কাঙ্খিত বস্তু বা বিষয়; পান্থ – পথিক; ভুখারি – ক্ষুধার্ত ব্যক্তি; ক্ষুধার মানিক জ্বলে – ক্ষুধার্ত ব্যক্তির জঠরজ্বালা অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। ফুকারি – চিৎকার করে; আজারি – রুগ্ণ, ব্যথিত; তেরিয়া – উদ্ধতভাবে, উগ্রভাবে, ক্রুভাবে; গো-ভাগাড় – মৃত গরু ফেলার নির্দিষ্ট স্থান; পুরুত – পুরোহিত। পূজার্চনা পরিচালনার মুখ্য ব্যক্তি; চেঙ্গিস – চেঙ্গিস খান; গজনি মামুদ – গজনির সুলতান মাহমুদ। তিনি সতের বার ভারতবর্ষ আক্রমণ করে ধ্বংসলীলা চালান। এখানে তাঁকে উপাসনালয়ের ভণ্ড দুয়ারীদের ধ্বংস করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে; কালাপাহাড় – প্রকৃত নাম রাজচন্দ্র বা রাজকৃষ্ণ, রাজনারায়ণ, কারো কারো মতে তিনি ব্রাহ্মণ ছিলেন। পরে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। তিনি অনেক দেবালয় ধ্বংস করেছেন। যারা পবিত্র উপাসনালয়ের দরোজা বন্ধ করে, তাদের ধ্বংসের জন্য কবিতায় কালাপাহাড়কে আহ্বান জানানো হয়েছে।
কাজী নজরুল ইসলামের ‘সাম্যবাদী’ কাব্যগ্রন্থ থেকে ‘মানুষ’ কবিতাটি সম্পাদনা করে নেয়া হয়েছে।
কাজী নজরুল ইসলামের ‘সাম্যবাদী’ কাব্যগ্রন্থ থেকে ‘মানুষ’ কবিতাটি সম্পাদনা করে নেয়া হয়েছে। কবি ‘মানুষ’ কবিতায় সাম্যের কথা বলেছেন।
পৃথিবীতে নানা বর্ণ, ধর্ম, গোত্র আছে। বিভিন্ন ধর্মের জন্য পৃথক পৃথক ধর্মগ্রন্থও আছে। মানুষ ধর্মগ্রন্থকে খুবই শ্রদ্ধা করে, ধর্মের জন্য জীবনবাজিও রাখে। কিন্তু কোনো নিরন্ন অসহায়কে অনেক সময় তারা সামর্থ্য থাকার পরও অন্ন দান করে না। মন্দিরের পুরোহিত বা মসজিদের মোল্লা সাহেবরাও অনেক সময় এরকম হৃদয়হীন কাজ করেন। মানুষের চেয়ে বড় কিছু যে হতে পারে না, ধর্মও সেকথা বলে। যেখানে মানুষকে ঘৃণা করে অন্য কোনো কিছুকে বড় করা হয় সেখানেই প্রতিবাদ জানানো প্রয়োজন।
লেখক পরিচিতি
কাজী নজরুল ইসলাম ১১ই জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ সনে (২৫শে মে ১৮৯৯) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ছেলেবেলায় তিনি লেটো গানের দলে যোগ দেন। পরে বর্ধমানে ও ময়মনসিংহের ত্রিশাল থানার দরিরামপুর হাই স্কুলে লেখাপড়া করেন। ১৯১৪ সালে তিনি সেনাবাহিনীর বাঙালি পল্টনে যোগ দিয়ে করাচি যান। সেখানেই তাঁর সাহিত্য জীবনের সূচনা ঘটে। তাঁর লেখায় তিনি সামাজিক অবিচার ও পরাধীনতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন। এজন্য তাঁকে ‘বিদ্রোহী কবি’ বলা হয়। বাংলা সাহিত্য জগতে তাঁর আবির্ভাব এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন করে। কবিতা, উপন্যাস, নাটক, ছোটগল্প, প্রবন্ধ ইত্যাদি সাহিত্যের সকল শাখায় তিনি প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি গজল, খেয়াল ও রাগপ্রধান গান রচনা করে খ্যাতি অর্জন করেন। আরবি-ফরাসি শব্দের সার্থক ব্যবহার তাঁর কবিতাকে বিশিষ্টতা দান করেছে। মাত্র চল্লিশ বছর বয়সে কবি দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হয়ে বাকশক্তি হারিয়ে ফেলেন। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর অসুস্থ কবিকে ঢাকায় আনা হয় এবং পরে তাঁকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়। তাঁকে স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় কবির মর্যাদায় ভূষিত করা হয়। তাঁর অসাধারণ সাহিত্য কৃতীর জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সম্মানসূচক ডিলিট উপাধি প্রদান করে। তাঁর রচিত কাব্যগুলোর মধ্যে অগ্নিবীণা, বিষের বাঁশি, ছায়ানট, প্রলয়শিখা, চক্রবাক, সিন্ধুহিন্দোল বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ব্যথার দান, রিক্তের বেদন, শিউলিমালা, মৃত্যুক্ষুধা, কুহেলিকা ইত্যাদি তাঁর রচিত গল্প ও উপন্যাস। যুগবাণী, দুর্দিনের যাত্রী ও রাজবন্দীর জবানবন্দী তাঁর উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধ গ্রন্থ। ২৯শে আগস্ট ১৯৭৬ সালে কবি ঢাকায় শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদসংলগ্ন প্রাঙ্গণে তাঁকে পরিপূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়।
মানুষ অধ্যায়ের সকল বহুনির্বাচনী সাজেশন
১. ‘রাজবন্দীর জবানবন্দি’ হলো কাজী নজরুল ইসলাম রচিত –
ক) কাব্যগ্রন্থ
খ) গল্পগ্রন্থ
গ) প্রবন্ধগ্রন্থ
ঘ) উপন্যাস
সঠিক উত্তর: (গ)
২. কাকে দুয়ার খোলার কথা বলা হচ্ছে?
ক) ক্ষুধার ঠাকুরকে
খ) পূজারিকে
গ) মোল্লাকে
ঘ) চেঙ্গিসকে
সঠিক উত্তর: (খ)
৩. ‘দেখিয়া’ শব্দের চলিত রূপ কোনটি?
ক) দেখে
খ) দেখেছিল
গ) দেখেছে
ঘ) দেখবে
সঠিক উত্তর: (ক)
৪. ‘বড়’ শব্দের বিপরীত শব্দ কোনটি?
ক) মহৎ
খ) মহান
গ) শ্রেষ্ঠ
ঘ) ছোট
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৫. ‘আশিটা বছর কেটে গেল, আমি ডাকিটি তোমায় কভু’ – এ কথাটি কার?
ক) পুরোহিতের
খ) পথিকের
গ) মোল্লা সাহেবের
ঘ) মুসাফিরের
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৬. ‘গাহি’ শব্দের চলিত রূপ কোনটি?
ক) গাইব
খ) গেয়েছি
গ) গাই
ঘ) গাইতেছি
সঠিক উত্তর: (গ)
৭. কাজী নজরুল তাঁর কবিতায় বিশিষ্টতার সাক্ষ্য রেখেছেন যে ধরনের শব্দ ব্যবহারের মাধ্যমে –
i. ফরাসি
ii. আরবি
iii. ফারসি
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (খ)
৮. ‘তেরিয়া’ শব্দের অর্থ কী?
ক) ক্রুদ্ধভাবে
খ) শান্তভাবে
গ) ভদ্রভাবে
ঘ) নম্রভাবে
সঠিক উত্তর: (ক)
৯. স্বপ্ন দেখে কেন পুরোহিত ভজনালয় খুলল?
ক) স্বার্থ হাসিলের আশায়
খ) পূজার সময় হওয়ায়
গ) ক্ষুধার ঠাকুর অপেক্ষা করায়
ঘ) রাজা অপেক্ষা করায়
সঠিক উত্তর: (ক)
১০. কাজী নজরুল ইসলামের রচিত উপন্যাস কোনটি?
ক) মাটির কান্না
খ) মৃত্যুক্ষুধা
গ) সোনার তরী
ঘ) হাজার বছর ধরে
সঠিক উত্তর: (খ)
১১. ‘মানুষ’ কবিতায় কালাপাহাড় কীসের প্রতীক বলে প্রতীয়মান হয়েছে?
ক) সৃষ্টির
খ) রাজার ক্ষমতার
গ) সকল অনিয়ম ধ্বংসের
ঘ) পাহাড় সমান ক্ষমতার
সঠিক উত্তর: (গ)
১২. ভুখারি মন্দির থেকে কোন সময় ফিরে যায়?
ক) সকালে
খ) দুপুরে
গ) বিকালে
ঘ) রাতে
সঠিক উত্তর: (ঘ)
১৩. ‘পান্থ’ শব্দের অর্থ হলো –
ক) পত্র
খ) পাতা
গ) পথিক
ঘ) পরক্ষণে
সঠিক উত্তর: (গ)
১৪. নজরুল কী নামে সমধিক পরিচিত?
ক) চারণকবি
খ) সাম্যের কবি
গ) বিদ্রোহী কবি
ঘ) স্বভাব কবি
সঠিক উত্তর: (গ)
১৫. পথিককে খাবার না দেওয়ায় মোল্লা চরিত্রের যে দিকটি উন্মোচিত হয়েছে –
ক) কুসংস্কার
খ) অবাধ্যতা
গ) ধর্মান্ধতা
ঘ) ধর্মীয় গোঁড়ামি
সঠিক উত্তর: (ঘ)
১৬. ‘অগ্নিবীণা’ কাব্যগ্রন্থের লেখক কে?
ক) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
খ) জীবনানন্দ দাশ
গ) বুদ্ধদেব বসু
ঘ) কাজী নজরুল ইসলাম
সঠিক উত্তর: (ঘ)
১৭. সবার চেয়ে মানুষ বড় এ কথা কে বলে?
ক) মন্দিরের পুরোহিত
খ) মসজিদের মোল্লা
গ) ধর্ম
ঘ) সাধারণ মানুষ
সঠিক উত্তর: (গ)
১৮. প্রভু ক্ষুধার অন্ন বন্ধ না করায় কী প্রকাশ পায়?
ক) ধর্মবোধ
খ) মহত্ত্ব
গ) দয়া
ঘ) দাবি
সঠিক উত্তর: (খ)
১৯. সাধারণ মানুষ ছাড়াও সামর্থ্য থাকার পর অন্ন দান করে না কারা?
ক) মন্দিরের পুরোহিত
খ) মসজিদের মোল্রা
গ) হাসপাতালের ডাক্তার
ঘ) ক ও খ
সঠিক উত্তর: (ঘ)
২০. ‘মানুষ’ কবিতায় কবির মতে মহীয়ান হলো –
ক) পাহাড়
খ) সমুদ্র
গ) ধর্ম
ঘ) মানুষ
সঠিক উত্তর: (ঘ)
২১. ‘সাম্য শব্দের অর্থ কী?
ক) সমতা
খ) সাদৃশ্য
গ) সোপান
ঘ) ধর্ম
সঠিক উত্তর: (ক)
২২. বর্ধমানের আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন –
ক) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
খ) হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
গ) কাজী নজরুল ইসলাম
ঘ) জীবনানন্দ দাশ
সঠিক উত্তর: (গ)
২৩. ‘মানুষ’ কবিতার পথিকের বস্ত্র কীরূপ ছিল?
ক) ছেঁড়া
খ) জীর্ণ
গ) শীর্ণ
ঘ) নতুন
সঠিক উত্তর: (খ)
২৪. মুসাফিরের গায়ে কীসের চিহ্ন ছিল?
ক) প্রহারের
খ) রোগের
গ) দারিদ্র্যের
ঘ) বিত্তের
সঠিক উত্তর: (খ)
২৫. মোল্লা সাহেবের আচরণে কোনটি বড় হয়ে উঠেছে?
ক) মানুষ
খ) ধর্ম
গ) বর্ণ
ঘ) গোত্র
সঠিক উত্তর: (খ)
২৬. কবিতায় ধর্মগুরুদের দেখানো হয়েছে –
i. মানবতার বিরুদ্ধ শক্তিরূপে
ii. স্বার্থান্ধরূপে
iii. সত্যানুসন্ধানীরূপে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (ক)
২৭. কাজী নজরুল ইসলামকে ডি-লিট উপাধি প্রদান করে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে?
ক) কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
খ) বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়
গ) যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়
ঘ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
সঠিক উত্তর: (ঘ)
২৮. কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন – i. কবি ii. কথাসাহিত্যিক iii. নাট্যকার নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (ঘ)
২৯. কাদের চেয়ে বড় কিছু আর হতে পারে না?
ক) মানুষের
খ) ডাক্তারের
গ) নার্সের
ঘ) মসজিদের মোল্লার
সঠিক উত্তর: (ক)
৩০. পূজারি স্বপ্ন দেখে ভজনালয় খুললেন কেন?
ক) পূজার সময় হওয়ায়
খ) পথিকের ডাকে
গ) স্বার্থ হাসিলের জন্য
ঘ) প্রার্থনা করার জন্য
সঠিক উত্তর: (গ)
এছাড়া ও এই অধ্যায়ের আরো অনেকগুলো MCQ সাজেশন পেতে নিচের পিডিএফ ফাইল টি ডাউনলোড করে নিন
PDF File Download From Here
📝 সাইজঃ- 270 KB
📝 পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ 7
Download From Google Drive
Download
Download From Mediafire
Download